বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ ও স্বাধীনতা মিলেই বাংলাদেশের ইতিহাস
. . . .দানবীর ড. সৈয়দ রাগীব আলী
লিডিং ইউনিভার্সিটিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপিত। এ উপলক্ষে ১৭ মার্চ ২০২০ মঙ্গলবার সকাল ১১টায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ, এবং শোভাযাত্রা শেষে কেক কাটেন সিলেটের প্রথম বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় লিডিং ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ও বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান দানবীর ড. সৈয়দ রাগীব আলী । এসময় লিডিং ইউনিভার্সিটির উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) শ্রীযুক্ত বনমালী ভৌমিক, আধুনিক বিজ্ঞান অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. এম. রকিব উদ্দিন, কলা ও আধুনিক ভাষা অনুষদের ডীন প্রফেসর নাসির উদ্দিন আহমেদ, পরিক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. মোস্তাক আহমাদ দীন, রেজিস্ট্রার মেজর (অব) মো: শাহ আলম, পিএসসি, প্রক্টর মো: রাশেদুল ইসলামসহ বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মানবসম্পদ গড়ে তুলতে শিক্ষাক্ষেত্রে উন্নয়ন দরকার, আর এসবের প্রতি বঙ্গবন্ধু সবসময়ই গুরুত্বারোপ করেছেন উল্লেখ করে দানবীর ড. সৈয়দ রাগীব আলী বলেন, বর্তমান প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর কর্ম ও আদর্শকে ধারণ করে দেশ ও সমাজের উন্নয়নের লক্ষ্যে সঠিক নের্তৃত্ব দিতে হবে। তিনি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ও তার বাস্তব প্রয়োগ বিষয়ে আলোকপাত করে বলেন, বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে আজ বাংলাদেশের যে উন্নয়ন হচ্ছে তার পেছনে সবচেয়ে বড় প্রেরণা ও শক্তি হচ্ছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক আদর্শ ও দেশ প্রেমিক সাহসী চেতনা। তাই বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ ও স্বাধীনতা মিলেই বাংলাদেশের ইতিহাস।
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে বনমালী ভৌমিক বলেন, বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশের জন্ম হত না। তিনি উল্লেখ করেন বর্তমান সরকারের আমলে দেশ অনেক এগিয়ে গেছে এবং যাবে। তিনি আরও বলেন, আজ জাতীয় শিশু দিবস, শিশুদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর মমত্ব ছিল অসাধারণ। তিনি শিশুদের প্রতি সজাগ দৃষ্টি রেখে তাদেরকে সমাজে ভাল মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সবার প্রতি আহবান জানান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার মো. কাওসার হাওলাদার।